১. সংগীত সংশ্লিষ্ট সকলকে (কণ্ঠশিল্পী, যন্ত্রশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক, শব্দ গ্রাহক) “সংগীত পেশার” স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে হবে। সেই সাথে জাতীয়করণ, এককালীন অবসর ভাতা ও পেনশন নিশ্চিত করতে হবে।
২. বাংলাদেশ টেলিভিশন, বেতার, শিল্পকলা সহ সকল প্রচার মাধ্যমে “দলীয়করণ বন্ধ” করে সার্বজনীন শিল্পী সমাজের পরিবেশ তৈরী নিশ্চিত করতে হবে।
৩. আন্তর্জাতিকভাবে ও দেশীয় প্রযুক্তির মাধ্যমে আমাদের অনুমোদিত দেশীয় “মিউজিক রেগুলেটরি কমিশন” এর ব্যবহার করে, সকল ডিজিটাল মাধ্যমে অডিও ভিডিও মনিটরিং সিস্টেম তৈরী নিশ্চিত করতে হবে।
৪. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এবং সকল প্রকার প্রচার মাধ্যমে সংগীত সংশ্লিষ্ট (কণ্ঠশিল্পী, যন্ত্র শিল্পী, গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক, শব্দগ্রাহক) সকলের মান অনুযায়ী “সম্মানী ১০ (দশ) গুন” বৃদ্ধি বৃদ্ধি করতে হবে।
৫. সকল সরকারী ও বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সংগীত পেশা নিয়োগের ক্ষেত্রে “বয়সের বৈষম্যতা” বন্ধ নিশ্চিত করতে হবে।
৬. দেশের সকল সরকারী, বেসরকারী, আন্তর্জাতিক প্রচার মাধ্যমে (টেলিভিশন, বেতার, শিল্পকলা, টিভি চ্যানেল) এর লাইভ অনুষ্ঠান, রেকর্ডকৃত অনুষ্ঠান ও অন্যান্য ডিজিটাল মাধ্যমে আয়কৃত অর্থ থেকে কপিরাইট আইন অনুযায়ী “রয়্যালিটি প্রদান” নিশ্চিত করতে হবে।
৭. সুশিক্ষিত সংস্কৃতি ভিত্তিক সমাজ গড়তে ১ম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত সিলেবাসে “সংগীত বিষয়” পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্তিকরণ নিশ্চিত করতে হবে।
৮. দেশী ও বিদেশী শিল্পীদের সমন্বয়ে অনুষ্ঠান করলে আমাদের এদেশের “শিল্পীদের সমান অধিকার ও সমপরিমাণ সম্মানী” নিশ্চিত করতে হবে, সেই সাথে কর ফাঁকি দিয়ে আর কোনো অনুষ্ঠান এদেশে করতে দেয়া হবেনা।
অনাদায়ে এই মুক্ত শিল্পী সমাজ কঠোর কর্মসূচি দিবে।
আয়োজনে: মুক্ত শিল্পী সমাজ। সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সংগঠণ
All rights reserved © 2024
Leave a Reply